penile ক্যান্সার
Penile ক্যান্সার এক ধরনের ম্যালিগন্যান্ট টিউমার এবং পুরুষদের “স্বাস্থ্যের শাসান” হিসেবে বিবেচিত একটি রোগ । অতএব, এ রোগের তাড়াতাড়ি আবিষ্কার এবং সময়মত চিকিত্সা করা আবশ্যক। মডার্ন ক্যান্সার হসপিটাল গুয়াংজৌর বিশেষজ্ঞরা penile ক্যান্সার চিকিত্সা পদ্ধতির নিম্নলিখিত বর্ননা দিয়েছেনঃ
Penile ক্যান্সার চিকিৎসার সনাতনী পদ্ধতিঃ
১। সার্জারিঃ লিঙ্গাগ্রচর্মছেদন, লিঙ্গ আংশিক পরিবর্জন, দ্বিপাক্ষিক কুঁচকির লসিকাগ্রন্থি ব্যবচ্ছেদ এবং অধস্তন অস্থিসম্বন্ধীয় লসিকাগ্রন্থি ব্যবচ্ছেদ, লিঙ্গ আংশিক ছেদন প্রয়োজন হলে তার সার্জারির মাধ্যমে এই চিকিৎসা করা হয়। েই পদ্ধতিতে টিউমারের অবস্থান অংশের উপরে কমপক্ষে ২ সেমি কাটা হয়; যদি অবশিষ্ট লিঙ্গ অত্যন্ত ছোট হয় , তাহলে শিশ্ন এর রিজেকশন বহন করা যেতে পারে; যদি লসিকাগ্রন্থি স্থানান্তরণ হয়ে থাকে, তাহলে দ্বিপাক্ষিক কুঁচকির লসিকাগ্রন্থি ব্যবচ্ছেদ সম্পন্ন করা হয়; যদি Cloquet এর নোড স্থানান্তরণ হয়ে থাকে, অধস্তন অস্থিসম্বন্ধীয় লসিকাগ্রন্থি ব্যবচ্ছেদ প্রয়োজন হলে সেটাও করা হয়।
২। রঁজনরশ্মি দ্বারা চিকিত্সা: প্রারম্ভিক পর্যায়ে, penile ক্যান্সার রোগীদের রঁজনরশ্মি দ্বারা চিকিত্সা করা হয়। তবে, রঁজনরশ্মি দ্বারা চিকিত্সা আদর্শ চিকিত্সামূলক প্রভাব না জাহির না হলে এটি অক্জিলিয়ারী ব্যবস্থা হিসাবে অস্ত্রোপচারের পরে দেয়া যেতে পারে। এতে অস্ত্রোপচারের চিকিত্সামূলক প্রভাব বাড়তে পারে।
৩। কেমোথেরাপি: কেমোথেরাপি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সনাতনী চিকিৎসা পন্থা অবলম্বন করে এই চিকিৎসা করা হয়।
৪। টি সি এমঃ পাশ্চাত্যের এবং চীনা ঔষধের সমন্বয়ে প্রবর্তিত ট্র্যাডিশনাল চাইনিজ মেডিসিন থেরাপির মাধ্যমে এই চিকিৎসা করা হয়।
আধুনিক পদ্ধতিতে ইন্টারভেনশনাল থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসাঃ
ইন্টারভেনশনাল ডায়াগনোসিস ও চিকিৎসা মূলত ইমেজিং এবং বর্তমান সময়ের অতি উন্নতমানের চিকিৎসা যন্ত্রপাতি দ্বারা নির্দেশিত এক ধরণের মিনিম্যালি ইনভেসিভ থেরাপি। ডায়াগনোসিস। শুধুমাত্র ১-২ মিলিমিটার ছিদ্র করার মাধ্যমে সিটি স্ক্যান বা ইমেজিং যন্ত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী এই চিকিৎসা সম্পন্ন করা যায়। লেজিওন থেকে টিস্যু সংগ্রহের জন্য শরীরে তার প্রবেশ করানো হয় এবং এর সাথে সাথে টিস্যু সংগ্রহের পাশাপাশি চিকিৎসা কাজও চলতে থাকে। এর প্রধান সুবিধা গুলো হলঃ কোন সার্জারির প্রয়োজন হয়না,স্বল্প ক্ষত করার মাধ্যমেই চিকিৎসা সম্ভব, এটি অত্যন্ত দ্রুত কার্যকর এবং রোগী দ্রুত সেরে উঠতে সক্ষম হন।
আধুনিক পদ্ধতিতে চিকিৎসার সুফলঃ
১। ভালোভাবে পরিচালিত: interventional থেরাপির দ্বারা টিউমার সঠিকভাবে স্থানীয়কৃত এবং sophisticatedly penile ক্যান্সারের আচরণ এবং টিউমারের মধ্যে রক্ত সরবরাহ করে কাটা বন্ধ করা সম্ভব।
২। নির্ভরতা: interventional থেরাপি টিউমার কোষের বিপাক সময়সীমার দ্বারা সীমাবদ্ধ করা হয়। রোগীর অবস্থা এবং চিকিত্সার চাহিদা অনুযায়ী এর নির্ভরতা অনেক। interventional থেরাপি টিউমারের বিভিন্ন স্তর অনুযায়ী সম্পন্ন হয় বলে টিউমারের পুনর্গঠন রোধ করা যায়।
৩। চিকিত্সামূলক প্রভাব মূল্যায়ন: DSA (ইমেজিং সুবিধার) এর অধীন মনিটর, সঠিকভাবে interventional থেরাপি দেয়ার ফলে এর চিকিত্সামূলক প্রভাব মূল্যায়ন সহজ হয়।
৪। কম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: interventional চিকিত্সা স্থানীয় foci এর উচ্চ ঘনত্ব, ঔষধের মাত্রা কম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কম হওয়াতে এর সুবিধা অনেক।
৫। লিটল ট্রমা: interventional চিকিত্সার প্রক্রিয়া চলাকালীন, চামড়ার কর্তন করা হয় ঠিক ২ মিঃমিঃ যাতে penile ক্যান্সার রোগীর ব্যথা কম হয়।
৬। দ্রুত পুনরুদ্ধারের সহজ উপায়: penile ক্যান্সার রোগীরা প্রায় ৩-৭ দিন পরই স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে সক্ষম হন এবং হসপিটাল থেকে ছাড়া পান।
৭। উল্লেখযোগ্য ক্লিনিকাল চিকিত্সাগত প্রভাব: interventional চিকিত্সার পরে penile ক্যান্সার রোগীরা দীর্ঘদিন বেঁচে থাকার সুযোগ পান এছাড়াও হাসপাতালে ভর্তি খরচ সঞ্চয় করতে পারেন।
scrollTop