প্রস্টেট ক্যান্সার নির্নয়
প্রস্টেট ক্যান্সারের প্রাথমিক অবস্থায় রোগের খুব বেশি উপসর্গ দেখা যায়না। অনেক রোগীই রোগ নির্নয়ে দেরী করেন বা সঠিক সময়ে রোগ নির্নয়ে অক্ষম হন। যখন তারা হসপিটালে ভর্তি হন ততক্ষণে সুচিকিৎসা গ্রহনে অনেক দেরী করে ফেলেন। এজন্যই সঠিক সময়ে রোগ নির্নয় এবং চিকিৎসা গ্রহন করা অত্যাবশ্যক।
প্রস্টেট ক্যান্সার নির্নয় ব্যবস্থাঃ
১। প্রস্টেট এন্টিজেন নির্নয়ঃ প্রস্টেটের নির্দিষ্ট এন্টিজেনগুলো নির্দিষ্ট এন্টিজেনে অবস্থান করে। রক্ত পরীক্ষণের মাধ্যমে এন্টিজেন পরীক্ষণ করা যায়। প্রস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের পি এস এ এর মান স্বাভাবিক মানুষের থেকে অনেকি বেশী থাকে।
২। রেক্টাল টাচঃ প্রস্টেটে হার্ড নুডলস আছে কিনা এর মাধ্যমে তা সনাক্ত করা হয় কিন্তু প্রাথমিক অবস্থায় এটি সনাক্তকরণ সম্ভব হয়না।
৩। বায়োপ্সিঃ অতিমাত্রার পি এস এ সমৃদ্ধ নুডলস নির্নয় করা হয় এর মাধ্যমে। সূচের মাধ্যমে টিউমার থেকে টিস্যু নিয়ে তা আলট্রা সাউন্ডের মাধ্যমে পরীক্ষণ করা হয় এ পদ্ধতিতে।
৪। বি- আলট্রাসাউন্ড, সি টি এবং এম আর আইঃ প্রস্টেটের আশেপাশে লিম্ফাটিক মেটাস্টাসিস আছে কিনা তা নির্নয়ের জন্য এই ধাপগুলি অনুসরণ করা হয়।
৫। শরীরে রেডিও একটিভ নিউক্লিড বোন স্ক্যানঃ হাড়ের মেটাস্টাসিস নির্নয়ে ক্যান্সার রোগীদের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
scrollTop