লিভার এর ম্যালিগন্যান্ট টিউমারকেই লিভার ক্যান্সার বলা হয়। বেশিরভাগ লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর গড় বয়স মাত্র ৪৪ বছর। সময়মত চিকিৎসা করা না গেলে লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগী মাত্র ছয় মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।সাধারণত লিভার ক্যান্সারের প্রথম পর্যায়ে স্পষ্ট কোন উপসর্গ দেখা যায় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মধ্য পর্যায়ে এ ক্যান্সার ধরা পড়ে। সুতরাং যথাযথ সময়ে লিভার ক্যান্সার নির্ণয় এ ক্যান্সারের চিকিৎসায় সহায়তা করতে পারে।
লিভার ক্যান্সার কিভাবে নির্ণয় করা হয়?
সি.টি. পরীক্ষাঃ
সি.টি. স্ক্যান
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, সিটি স্ক্যান হচ্ছে লিভার ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য সবচেয়ে সহজ পরীক্ষা পদ্ধতি, যা টিউমারের স্পষ্ট আকার, গঠন, সংখ্যা এবং টিউমারের সীমানা নির্ণয় করতে পারে। উপরন্তু, এটি টিউমারের সাথে সমস্ত হেপাটিক অংশ এবং রক্ত শিরার মধ্যে সম্পর্ক ইমেজিং বিশ্লেষণের মাধ্যমে সনাক্ত করতে পারে।
নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিক রেসোন্যান্স
লিভার ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে এটি একটি উপযুক্ত পরীক্ষা পদ্ধতি, যা সিটি পরীক্ষা পদ্ধতির মতো ফলাফল দিতে সক্ষম।
আলফা ফিটোপ্রোটিন
আলফা ফিটোপ্রোটিন হচ্ছে লিভার ক্যান্সার নির্ণয়ের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। ভাইরাস হেপাটাইটিস এ আকান্ত রোগীদের লিভার ক্যান্সার হাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে।উপরন্তু এএফপি এর বৃদ্ধি, লিভার ক্যান্সার রোগীদের হুমকি স্বরশরুএমনকি দুরারোগ্য রোগ হেপাটিক সঙ্গে রোগীর স্বাভাবিক এএফপি থাকলে ও তা উপেক্ষা করা উচিত না।
বি- আলট্রাসাউন্ড পরীক্ষা
বি আলট্রাসাউন্ড টিউমারের সাধারণ পরীক্ষা, আকৃতি ও আয়তন, নির্ণয়ের জন্য অতি প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতি।
মডার্ণ ক্যান্সার হসপিটাল গুয়াংজৌ এর বিশেষজ্ঞরা লিভার ক্যান্সার পরীক্ষায় ক্যান্সার ধরা পড়লে অবিলম্বে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।